বৃক্ষরুপী ও জাফরি রুপী জল নির্গমন পদ্ধতি প্রণালীর পার্থক্য

বৃক্ষরুপী vs জাফরিরুপী জল নির্গমন পদ্ধতি

বৃক্ষরুপী পার্থক্যের বিষয় জাফরিরুপী
গাছের ডালপালার মত দেখতে যে নদী নকশা গড়ে ওঠে তাকে বৃক্ষরুপী নদী নকশা বলে। সংজ্ঞা যে নদী নকশায় উপনদী গুলি প্রধান নদীর সঙ্গে সমকোণে মিলিত হয়ে জাফরি আকার ধারণ করে তাকে জাফরিরুপী নদী নকশা বলে।
সমস্বত্ব শিলা গঠিত অঞ্চলে এই ধরণের নদী নকশা দেখা যায়। প্রকৃতি সাধারনত ভাঁজ ও একনত গঠন যুক্ত অঞ্চলে এই ধরণের নদী নকশা গড়ে ওঠে।
এক্ষেত্রে উপনদী গুলি প্রধান নদীর সঙ্গে সুক্ষকোনে মিলিত হয়। নদী সঙ্গম এক্ষেত্রে বিভিন্ন নদীগুলি সমকোণে মিলিত হয়।
এক্ষেত্রে প্রধান নদী ও উপনদীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে। নদীর প্রকৃতি এক্ষেত্রে অনুগামী পরবর্তী পুনর্ভবা ও বিপরা নদীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠে।
এক্ষেত্রে নদীগুলি পরস্পর অসমান্তরাল হয়। নদী বাঁক এক্ষেত্রে নদীগুলি পরস্পর সমান্তরাল হয়।
এটি উপবৃক্ষ রুপী ও পিনেট নদী নকশা রূপে পরিচিত। পরিচিতি এটি চ্যুতি জাফরি ও দারণ জাফরি রূপে পরিচিত।
ছোটনাগপুর মালভূমি অঞ্চলে দেখা যায়। উদাহরন আরাবল্লি পার্বত্য অঞ্চলে দেখা যায়।

আরো দেখুন

Post a Comment

এই তথ্যের ব্যাপারে আরো কিছু জানা থাকলে বা অন্য কোনো প্রশ্ন থাকলে এখানে লিখতে পারেন ।